Vivegam মুভিটি একটি ফাইটিং মুভি। আজকে এর এক্সপ্লেনেশন করে শোনাবো।চলুন দেখে নেওয়া যাক এই মুভিটির ডিটেইলসঃ
Directed by | Siva |
---|---|
Screenplay by | Siva Kabilan Vairamuthu Aadhi Narayana[1][2] |
Story by | Siva |
Produced by | T. G. Thyagarajan Sendhil Thyagarajan Arjun Thyagarajan |
Starring | Ajith Kumar Vivek Oberoi Kajal Aggarwal Akshara Haasan |
Cinematography | Vetri Palanisamy |
Edited by | Ruben |
Music by | Anirudh Ravichander |
Production company | Sathya Jyothi Films |
Distributed by | Sathya Jyothi Films |
Release date | 24 August 2017 |
Country | India |
Language | Tamil |
Budget | ₹100—130 crore[3][4][5] |
Box office | est. ₹112–167 crore[6][7][8][3] |
Storyline:
বিশ্বব্যবস্থাকে বিপর্যস্ত করার জন্য সন্ত্রাসীদের দ্বারা চুরি করা মারাত্মক প্লুটোনিয়াম অস্ত্রের বিস্ফোরণ কোডগুলি পুনরুদ্ধার করার জন্য একজন বিখ্যাত গোপন অপারেশন বিশেষজ্ঞ অজয় কুমারকে একটি উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ মিশনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে৷ ব্যবহার করার জন্য তার অতুলনীয় দক্ষতা রাখার পরে তিনি নিজেকে সফলভাবে মিশনটি সম্পূর্ণ করার দ্বারপ্রান্তে খুঁজে পান, কেবলমাত্র রাষ্ট্রদ্রোহী কাজের দ্বারা হতবাক যা তিনি স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি। তারপর তাকে বেঁচে থাকার জন্য তার বিরুদ্ধে স্তুপীকৃত অপ্রতিরোধ্য প্রতিকূলতার সাথে মোকাবিলা করার জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়। —PipingHotViews
Movie Explanation:
মুভির শুরুতেই একটি জংগল দেখানো হয় যেখানে একটি ওয়েপন নিয়ে ডিল হচ্ছে। একটি শক্তিশালী অয়েপন যার মুল্য ১৫ হাজার কোটি ইউরো ডলার। রাশিয়ান মাফিয়া ও ইউরোপের একজন ডিলারের সাথে ডিল হচ্ছে। সেখানে আমাদের মুভির নায়ক সব বাধা পার করে চলে এসেছে। রাশিয়ান মাফিয়া ও ডিলার ২ জনকে মেরে ওই ওয়েপন টি নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছে এসময় অনেক মারামারির সিন হয়। যেগুলো ছিলো অসাধারন যা মুভিটি না দেখলে বোঝা যাবেনা। মুভির নায়ক এ কে এসময় একটি ব্রিজের ওপর এসে পরে যেখানে তাকে সবাই ঘিরে ধরেছে। সে কিছুটা সময় অপেক্ষা করে এবং কিছু ডায়লগ বলে এর পর ব্রিজের নিচে ঝাপ দেয়। এর পরেই সিন শিফট হয়। এই মুভি সম্পুর্ন টাই টুইস্ট। পুরো মুভিতে না দেখে স্কিপ করা যাবে এমন সিন খুব ই কম।
এরপর ওই ফাইটিং এর খবর চলে যায় আর্মি মেজরের কাছে। মেজর ফাইটিং দেখে বলে যে এটা কোনো বাইরের মানুষ না এটা আমাদের মধ্যেই কেও একজন হিবে কারন তার ফাইটিং স্টাইল এমনি। এরপর আর্মিদের মধ্যেই খোজ করা হয় এবং জানা যায় সে এ কে। এ কে এর বন্ধুরা যারা তার সাথে কাজ করতো তারা সবাই মেজরের কাছে আসে। এসময় মেজর একটি বিষয়ে কথপোকথন করছিলো যে এ কে কে ২৪ ঘন্টার মধ্যে খুজে বের করতে হবে। আরিয়ান এসে বলে যে সেটা সম্ভব নয়। মেজর বলে তাদের কাছে একটি বই আছে যার ২২ নম্বর পেজে যাওয়ার আগেই সব ক্রিমিনাল কে পেয়ে যায়। তখন আরিয়ান বই এর ২ নম্বর পেজ খুলে দেখায় সেই বই টার লেখক এ কে ই। আরিয়ান এ কে কে খুজে বের করার জন্য পারমিশন নেয়। এরপর কিছু সিন দেখানো হয় কিভাবে এ কে, আরিয়ান ও বাকি টিম মেট মিলে পুর্বে একসাথে কতো কঠিন কঠিন মিশন করেছে।
মুভির সিন শিফট হয় পুর্বে তারা যা করেছিলো সেগুলো দেখানো হয়।
দেখানো হয় আরিয়ান, এ কে ও বাকি টিম মেম্বার মিলে একটি মিটিং করছে। যেখানে বলা হয় একটি ওয়েপন আছে যেটি দিয়ে ম্যান মেড আর্থকুইক। অর্থাৎ মানুষ তৈরি ভুমিকম্প করা সম্ভব। যেটা দিয়ে অলরেডি একবার ভুমিকম্প করা হয়েছে। এটা দিয়ে আরো ভুমিকম্প করার সম্ভবনা রয়েছে। আর এটি করার জন্য একটি গোপন কোড প্রয়োজন হয় যা নাতাশা নামে একটি হ্যাকার কম্পিউটার হ্যাক করে জেনে নিয়েছে। সব কোড গুলোই নাতাশা জানে। তাই সবাই মিলে লেগে পরে নাতাশার খোজ করতে। এ কে একজনকে সাথে নিয়ে এক ডক্টরের কাছে যায় এবং তাকে ঠ্রেট দিয়ে নাতাশার ব্যাপারে জেনে নেয়, নাতাশা প্লাস্টিক সার্জারি করে নতুন চেহারা বানিয়ে নিয়েছে। এরপর এ কে খেয়াল করে তার পিছে ২ জন লোক পিছু করছে। সে তাদের চোখে ধুলো দিয়ে তাদের আস্তানায় এসে জানতে পারে যে নাতাশার একজন বয়ফ্রেন্ড ছিলো। যাকে কয়েকজন গুন্ডা ধরে নিয়ে গিয়ে রেখেছে। তখন এ কে ওই গুন্ডাদের আস্তানায় যায়। সেখানে নাতাশার বয়ফ্রেন্ড এর ব্যাপারে জানতে পারে যে তাকে ওরা মেরে ফেলেছে। এ কে সেখানে নাতাশার বয়ফ্রেন্ড এর শরীর থেকে পেস মেকার পায় যেটার মাধ্যমে নাতাশা তার বয়ফ্রেন্ড কে লোকেট করতো। এ কে তার বুদ্ধিমত্তার সাথে নিজের গায়ে বোম লাগিয়ে সবার সামনে দিয়ে বের হয়ে আসে কারন বোম ফটলে সবাই মারা যাবে এজন্য কেও তাদের গায়ে হাত দেয়না। এরপর সিন শিফট হয়। নাতাশা যে পেইস মেকার হ্যাক করে তার বয়ফ্রেন্ড এর কাছে যায় এজন্য এ কে পেইসমেকার অন করতে বলে। পেইসমেকার অন করার সাথে সাথে দেখা যায় হসপিটালের ওয়েবসাইট কেও হ্যাক করার চেস্টা করছে। সবাই জানে এটা নাতাশা কিন্তু কোথা থেকে হ্যাক করা হচ্ছে তা তারা জানতে পারেনা। তাই এ কে একটি চাল চালে। সে একটি হলোগ্রাম বানাতে বলে নাতাশার বয়ফ্রেন্ড এর। যেন নাতাশা তার বয়ফ্রেন্ড এর সাথে দেখা করার জন্য আসে। হলোগ্রাম বানানো হলে তা একটি পাবলিক প্লেস এ বসানো হয় এবং পেইস মেকার অন করা হয়। নাতাশা পেইস মেকার হ্যাক করে সেখানে চলে আসে। এবং এসেই সব সিসি ক্যামেরা, পাওয়ার সাপ্লাই সব অফ করে দেয়। তাই প্লান ফেইল হয়। তারা এই প্লান এ নাতাশা কে ধরতে পারতো না। কিন্তু এ কে এর কাছে রয়েছে প্লান বি। সে নাতাশার বয়ফ্রেন্ড এর সামনে একটি ব্লাস্ট করায়, সবাই ওই ব্লাস্ট থেকে দূরে দোর দেয়। কিন্তু নাতাশা ওই ব্লাস্ট এর দিকে যায় এভাবে নাতাশাকে খুজে পায় তারা। এরপর নাতাশা বুঝে যায় এটা ফাদ ছিলো এবং পালায়। কিন্তু এ কে তার পিছু নেয়৷ এক পর্যায়ে একে তাকে ধরে ফেলে। এবং এ কে এর সেইফ হাইজে নিয়ে আসে। সে জানতে পারে নাতাশা চায়না এই কোড আর ওয়েপন দিয়ে মানুষের ক্ষতি হোক তাই সে পালিয়ে বেরাচ্ছে।এ কে বুঝতে পারে নাতাশা সত্যি বলছে। তাই সে আরিয়ান কে ফোন করে বলে সেই ওয়েপন আর কোড তার কাছে আছে। সে এগুলো নিয়ে হেড কুয়াটারের দিকে যাচ্ছে। এসময় একটি ট্রাফিক জ্যাম হয়। আসলে এই জ্যাম টি ইচ্ছাকৃত ভাবে করা হয়েছে। এখানে কোনো পুলিশ চেক পোস্ট ছিলোনা। এ কে বুঝে যায় কোনো গন্ডগোল আছে তাই সে বাইরে বের হয়ে মারামারি শুরু করে আর নাতাশা কে বলে যেন গাড়ি থেকে বের না হয়। কিন্তু নাতাশা পাশের গাড়িতে এক শিশুকে দেখে বের হয় বাচানোর জন্য। এসময় নাতাশার গায়ে গুলি লাগে ও নাতাশা মারা যায়। এ কে অন্য একটি গাড়ি নিয়ে হেড কুয়াটারের দিকে যায়। যাওয়ার পথে সে দেখতে পায় আরিয়ান কে কেও মেরে রাস্তায় ফেলে রাখসে। সে গাড়ি থেকে বের হয়ে আরিয়ান কে বলে এই অবস্থা কে করলো। আসলে এটা ছিলো একটা ফাদ। আরিয়ান ও বাকি টিম মেম্বার মিলে চায় যে ওই ওয়েপন টি তাদের কাছে থাকুক তারা বিক্রি করে অনেক টাকার মালিক হবে। কিন্তু এ কে হেড কুয়াটারে জমা দিয়ে দিতো। তাই তারা সবাই মিলে সেখানে এ কে কে মেরে ফেলার চেস্টা করে। এ কে খাদের মধ্যে পরে যায়। আরিয়ান রা ভাবে তারা হয়তো এ কে কে মেরে ফেলেছে। কিন্তু পরে সেখানে তারা কোনো লাশ পায়না।
এ কে হার মানেনি। সে জীবন মৃত্যুর মাঝে লড়াই করে আবার উঠে দারিয়েছে। ৩ মাস ধরে সে কঠোর ট্রেনিং করেছে নিজেরি বন্ধুদের বিরুদ্ধে রুখে দারানোর জন্য। এগুলো ছিলো আগে কি হয়েছিলো এ কে কোথা থেকে হটাৎ করে আসলো সে সব। এরপর সিন শিফট হয় বর্তমান সময়ে। দেখানো হয় আরিয়ান, এ কে কে মারার জন্য আবার প্লান বানাচ্ছে। তারা জানতে পারে এ কে একটি ডিভাইস ব্যাবহার করছে যার লোকেশন ট্র্যক করা যাচ্ছে। তারা ওই লোকেশনে যায়। আরিয়ান যায় না। মাইক ও লেডি একজন কে পাঠায়। আরিয়ান থার্মাল ইমেজের মাধ্যমে দেখতে পায় সেখানে কি হচ্ছে। তারা একটি আন্ডারগ্রাউন্ড গুহার মধ্যে আছে। একে আগে থেকেই প্লান করে রেখেছে তাদের মারার। এ কে তাদেরকে গুহার আরো ভেতরে নিয়ে যায়। কিছু সময় পরেই সবাই বুঝে যায় এ কে তাদেরকে মারার জন্য ফাদ পেতেছে। এ কে আর তাদের ২ জনের মধ্যে অনেক ফাইট হয় একসময় এ কে তাদের ২ জনকেই মেরে ফেলে। এরপর আরিয়ান একটি চাল চালে। যেন এ কে এর রাগ আরো বেড়ে যায় আর এ কে ভুল করে বসে। এ কে এর বউ কে আরিয়ান মারার জন্য লোক পাঠায়। কিন্তু কোনো একভাবে এ কে তার বউ কে দূর থেকে স্নাইপিং করে বাচিয়ে নেয়। এই সিন গুলো না দেখলে ফিল নেওয়া যায়না। এরপর এ কে তার বউ এর সাথে দেখা করা ও তাকে নিজের কাছে নিয়ে রাখার প্লান করে কারন সে বাইরে একা সেফ না। তাই অনেক প্লান করে আরিয়ানের চোখে ফাকি দিয়ে তারা ২ জন একত্র হয়। এরপর এ কে পুরো প্লান করে কিভাবে আরিয়ান আর বাকি সবাইকে মারবে। আরিয়ান এক মাফিয়ার সাথে কোথাও একটা যাচ্ছিলো। তখন রাস্তায় জ্যাম হয়। আসলে এই জ্যাম টি লাগিয়েছে এ কে প্লান করে। এ কে আরিয়ান কে কল করে এবং বলে তার প্লান। আরিয়ান হাসে। কারন তার গাড়িটি বুলেট প্রুফ। এ কে বলে যতোই বুলেট প্রুফ হোক। ৭ বার সেইম যায়গায় গুলি মারলে তা আর বুলেট প্রুফ থাকেনা। এই বলে সে গুলি মারতে শুরু করে। গাড়ি বার বার আগানো পেছানো করলেও এ কে সেইম যায়গায় ৬ টা গুলি মারে। এই দেখে আরেকজন টিম মেম্বার এ কে কে বলে সামনে আসো কথা বলি এভাবে মেরোনা। ৬ টা গুলি মারার পর আরিয়ান সুয়াট টিম কে বলে এ কে কোথায় আছে সেখানে যেতে। সুয়াট টিম গিয়ে কাউকে খুজে পায়নি। এ কে আসলে বাইক নিয়ে আরিয়ানের দিকেই এসেছে এবং এসেই ২ টা গুলি করে। আরিয়ান কোনো মতে অনে একজনের গায়ে গুলি লাগিয়ে নিজে বেচে যায়। এরপর জ্যাম ছুটে যায় আর তারা অন্যদিকে চলে যায়। এ কে ওই মেম্বার এর কাছে যায় যে এ কে কে বলেছিলো সামনে আসতে। কথা বলবে। তার ল্যাব এ যায় এবং তাকে সেখানে তরচার করে। আরিয়ান তাকে একটা ঘড়ি দিয়েছিলো আর বলেছিলো এ কে যখন তার সামনে আসবে তখন সে ওই বাটন ক্লিক করলে আরিয়ান তাকে বাচিয়ে নেবে। কিন্তু আসলে ওটা ছিল একটা টাইম বোম। আরিয়ান সেটা ক্লিক করে। এসময় এ কে এর বউ অসুস্থ হয় আর এ কে কে কল করে তার কাছে যাওয়ার জন্য। এ কে তার কাছে যাওয়ার জন্য বের হয়। সে সময় বোম ফেটে যায়। এ কে বেচে যায়। এ কে হসপিটালে যেতে পারতোনা। কারন সেখানে গেলেই তাকে সবাই চিনে ফেলবে। তাই সে তার বউ কে নিয়ে একজন ডক্টরের বাসায় যায় এবং ট্রিটমেন্ট নেয়। এরপর আরিয়ান এ কে কে একটি চ্যালেঞ্জ দেয়। সে বলে সে বোম লাগিয়েছে পুরো শহরে। সে দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছে। আর বোম ফাটতে চলেছে। পারলে যেন আটকায়।
এ কে তার বউ কে একটি মেট্র রেলে রেখে যায় এবং বলে যে এটা ৩ ঘন্টা পর লাস্ট স্টেশনে পৌছবে আর তখন আমি তোমার সাথে এসে দেখা করবো। এই বলে চলে যায়। এরপর শুরু হয় আসল ব্রেইন গেম। দেখে মনে হচ্ছিলো যেন কার ব্রেইন কতো ভালো সেই পরিক্ষা হচ্ছে। এই টুকু সিন না দেখলে আসলেই মিস করবেন। একদিকে এ কে, আরেকদিকে আরিয়ান ২ জনেই ব্রেইম গেম খেলতেসিলো এক জন যেন আরেকজনের ব্রেইন পড়তিসে। এ কে বোম গুলো বন্ধ করার জন্য পাওয়ার সাপ্লাই অফ করতে থাকে। এদিকে আরিয়ান হেরে যাবে দেখে এ কে এর বউ কে খুজতে শুরু করে। এজন্য সে ভুল নিউজ ছড়ায় যে এ কে এই দুনিয়াতে আর নেই। যেন এটা দেখে এ কে এর বউ আপসেট হয় এবং ধরা পরে যায়। আরিয়ান সবার ফোনের সামনের ক্যামেরা হ্যাক করে দেখে রাগিনি, মানে এ কে এর বউ কোথায় আছে। সে পেয়ে যায় এবং তাকে ধরে নিয়ে যায়।
রাগিনি কে নিয়ে গিয়ে আরিয়ান, এ কে কে ব্লাকমেইল করে এবং বলে সে যেন এসব থেকে থেমে যায়। এসময় রাগিনির সাথে এ কে এর ভিডিও কলে কথা বলায়। রাগিনি বুদ্ধি করে এ কে কে তার লোকেশন বলে দেয় মর্স কোড এর মাধ্যমে। এ কে সেখানে চলে আসে এবং ফাইটিং শুরু করে। বাইরে ফাইটিং শেষে এ কে আর আরিয়ানের মধ্যে হাতাহাতি ফাইটিং শুরু হয়। এক পর্যায়ে এ কে, আরিয়ান কে হারিয়ে দেয় এবং আরিয়ানের হাত ফিংগারপ্রিন্ট এর মাধ্যমে ওয়েপন বন্ধ করে দেয়।
সম্পুর্ন মুভি দেখুন এখানে
লাস্ট সিনে দেখানো হয় এ কে ও রাগিনির একটি মেয়ে বেবি হয়েছে যার নাম দিয়েছে নাতাশা।